Wednesday, 1 January 2014

শিয়া আকিদার অসারতা (১ম পর্ব) - মুহাম্মদ আবদুস সাত্তার আততুনসাবী

আমরা প্রথমে মোটামুটিভাবে তাদের কতগুলো ভ্রান্ত আকিদা লিপিবদ্ধ করব, অতঃপর তাদের নিকট নির্ভরযোগ্য তাদের গ্রন্থসমূহ ও তথ্যপঞ্জি থেকে রেফারেন্সসহ (তথ্যসূত্র উল্লেখ করে) বিস্তারিত আলোচনা করব; যাতে স্পষ্ট হয়ে যায় তাদের কর্মপদ্ধতি এবং জানা যায় তাদের পথভ্রষ্টতা ও গোমরাহী সম্পর্কে।
        ১. ইহুদী, খ্রিষ্টান ও সকল মুশরিকদের মত আল্লাহর সাথে শির্কের আকিদা (বিশ্বাস) পোষণ করা। (নাউযুবিল্লাহ)।
        ২. البداء- “বাদা[4]” এর আকিদা পোষণ করা, যা আল্লাহ তা‘আলার প্রতি অজ্ঞতার সম্পর্ককে আবশ্যক করে তোলে।
        ৩. বার ইমামের নিষ্পাপ হওয়ার আকিদা পোষণ করা; যা সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খতমে নবুওয়তের আকিদার পরিপন্থী।
        ৪. ‘কুরআন বিকৃত ও পরিবর্তিত অবস্থায় মওজুদ রয়েছে এবং তাতে বেশি ও কম করা হয়েছে’ — এমন আকিদা  বিশ্বাস পোষণ করা। (নাউযুবিল্লাহ); আর এটা তাদের নোংরা ও নিকৃষ্ট আকিদাসমূহের অন্যতম, যা তাদেরকে ইসলাম থেকে খারিজ করে দেয়া আবশ্যক করে তোলে
        ৫. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং আলী, হাসান ও হোসাইন রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম-দের অসম্মান করার আকিদা।
        ৬. মুমিন জননী, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুন্না-দের অসম্মান করার আকিদা।
        ৭. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কন্যা, বিশেষ করে নারীদের নেত্রী ফাতিমা যোহরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুন্না-দের অসম্মান করার আকিদা।
        ৮. আব্বাস, ইবনু আব্বাস ও ‘আকিল রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম-দের অপমান করার আকিদা।
        ৯. খোলাফায়ে রাশেদীন, মুহাজির ও আনসার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম-দের অপমান করার আকিদা।
        ১০. আহলে বাইত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুম তথা নবী পরিবার-পরিজনের মধ্যকার ইমামদের অপমান করার আকিদা।
        ১১. ‘তাকিয়া’ (التقية) এর আকিদা।
        ১২. মুত‘আ বিয়ের (সাময়িক বিয়ে) আকিদা।
        ১৩. মহিলাদের যৌনাঙ্গ ধার করার (বেশ্যাবৃত্তি) বৈধতার আকিদা।
        ১৪. নারীদের সাথে সমকামিতা বৈধতার আকিদা।
        ১৫. রাজ‘আ (الرجعة) বা পুনর্জন্মের আকিদা।
        ১৬. মৃত্তিকার আকিদা।
        ১৭. হোসাইনের শাহাদাতের স্মরণে মাতম, বক্ষ বিদীর্ণকরণ ও গালে আঘাত করার মধ্যে সাওয়াব প্রত্যাশার আকিদা; যা বিপদে ধৈর্য অবলম্বন করার ইসলামী আকিদা বিশ্বাসের পরিপন্থী

Tuesday, 31 December 2013

বোকা বানানো তত্ত্ব ও স্টিফেন হকিং তত্ত্ব - মুজাহিদ রাসেল


প্রত্যেক যুগেই একদল মানুষ নিজেকে ধর্মের বাঁধন থেকে মুক্ত রাখতে চেয়েছে।আজকের যুগেও বাস্তবিক অবস্থা খুব একটা পরিবর্তিত হয়নি।এখনো মানুষ নিজেকে এ ধর্ম নামক শিকল থেকে মুক্ত করতে চায়।মুক্ত স্বাধীন হতে চায় ধর্মের দেয়াল থেকে। ধর্ম অস্বীকারকারীরা একে কারাগার বলে, স্বাধীনতা হরনকারী হিসেবে আখ্যা দিলেও আমি ধর্মকে বিশাল গিরিখাতের সামনে একটু সুউচ্ছ প্রাচীর বলে আখ্যা দিব।যে প্রাচীর আমাদেরকে গিরিখাত নামক মৃত্যুকূপ থেকে রক্ষার জন্য স্রষ্টার রহমতের এক অসাধারন বহিঃপ্রকাশ।স্রষ্টার দাসত্ব মুক্তি চেয়ে মানুষ মুলত প্রবৃত্তির দাসে পরিনত হতে চায়।এতে তার জীবন নামক গাড়ির হুইলটি শয়তান নিয়ে নেয়।ফলে এ গাড়ি যথেচ্ছা যে কোন গন্তব্যে পৌঁছতে সক্ষম।জবাবদিহীতার প্রশ্ন সেখানে অবান্তর হিসেবে বিবেচিত।

বিবর্তনের সত্যাসত্য- মুজাহিদ রাসেল


বিংশ শতাব্দীর সাড়াজাগানো বিষয় বিবর্তনবাদ যা মুলত বস্তুবাদী মতাদর্শের উপর প্রতিষ্ঠিত, বিজ্ঞান নামে চালিত এক প্রকারের অপবিজ্ঞান।প্রাচীন গ্রীক যুগ থেকেই এ ধরনের চিন্তাচেতনা কিছু দার্শনিকের দ্বারা প্রকাশিত হলেও মুলত উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে ডারউইনের বই the origin of species by means of natural selection এর মাধ্যমে পূর্ন বিকশিত হওয়ার সুযোগ লাভ করে।ডারউইন বিবর্তনবাদের main factor হিসেবে natural selection বা প্রাকৃতিক নির্বাচনকে দেখান।এটা এমন নয় যে ডারউইন ই প্রথমে প্রাকৃতিক নির্বাচনের কন্সেপ্ট দেন।ডারউইনের আগেই জীববিজ্ঞানীরা এ প্রাকৃতিক নির্বাচন সম্পর্কে জানত।তারা এটিকে প্রজাতির ধ্বংস হওয়া থেকে বাঁচিয়ে প্রজাতির স্থিতি রক্ষার factor হিসেবেই মনে করত।তবে ডারউইনই একে প্রথমে বিবর্তনের মেকানিজম হিসেবে ব্যাখ্যা করেন।অবশ্য ডারউইনের সমসাময়িক বিজ্ঞানী রাসেল ওয়ালেস ও এ প্রাকৃতিক নির্বাচন দিয়ে বিবর্তনবাদকে ব্যাখ্যা করার প্রয়াস চালান।তবে যেহেতু ডারউইনই প্রথম এটি নিয়ে বিশদ লেখালেখি করেন তাই তাকেই এর কৃতিত্ব দেয়া হয়।কিন্তু পরে যখন বিবর্তনাবাদীরা এ প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তবাদকে পুরোপুরি ব্যাখ্যা করতে পারছিলেন না তখন তারা নতুন আরেকটি কন্সেপ্ট এর সাথে যুক্ত করলেন যাকে বলে মিউটেশন।আর এর নাম দেন new Darwinism বা নব্য ডারউইনবাদ।বিজ্ঞানী মায়ার,ডবজানাস্কি ও জুলিয়ান হাক্সলি এ নব্য ডারউইনবাদের প্রতিষ্ঠাতা।

Sunday, 22 December 2013

মুসলিম কি চার মাযহাবের কোন একটির অনুসরনে বাধ্য



paperbackbookstanding1

বইটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়:

নাম: মুসলিম কি চার মাযহাবের কোন একটির অনুসরনে বাধ্য
লেখক: মুহাম্মদ সুলতান আল মাসুমী আল-খুজান্দী আল-মাক্কী, শিহ্মক আল মসজিদুল হারাম
প্রকাশনায়: তাওহীদ পাবলিকেশন্স, ঢাকা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 45 (6.64mb)
স্ক্যান কৃত বইটির পিডিএফ ভার্সন ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন…

Download

বইঃ সহীহ বুখারী- তাওহীদ পাবলিকেশন্স

634_474804532562650_490452733_n

Download from Islamhousebd.wordpress.com Server:

তাওহীদ পাবলিকেশন্স
হাজী আব্দুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল, ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১১৯০৩৬৮২৭২, ০১৭১১৬৪৬৩৯৬
 সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ ইসলামে হাদিস বা হাদিস শাস্ত্র বলা হয় সেই জ্ঞান সম্পর্কে যার সাহায্যে রাসুল্লাহ (সঃ) এর কথা, কাজ, ইত্যাদি সম্পর্কে অগ্রগতি লাভ করা যায়। যে কাজ তার উপস্থিতিতে সম্পাদন করা হয়েছে, কিন্তু তিনি তা নিষেধ করেননি, এমন কাজও হাদিসের অন্তর্ভুক্ত। হাদিস শাস্ত্র দুই ভাগে বিভক্ত। এক ইলমে রওয়ায়েতুল হাদিস, দুই ইলমে দেবায়াতুল হাদিস। মুহাদ্দিসগন হাদিসের বিশুদ্ধতা নির্ধারনে যে বিশ্বস্তত ও আমানতদারীর পরিচয় দিয়েছেন, তা অতুলনীয়। কুরআন মজীদের বিশুদ্ধতা রক্ষার জন্য সাহাবায়ে কিরাম  যেরুপ সতর্কতা অবলম্বন করেছেন হাদিসের ক্ষেত্রেও অনেক মুহাদ্দিস তাই করেছেন। এ ব্যাপারে মুসলিম উম্মাহ প্রচুর দায়িত্ব বোধের পরিচয় দিয়েছে।