Monday 24 June 2013

হানাফী মনীষীগণের নিকট তারাবীহর সালাত ৮ রাকআত






সংকলকঃ  আহসানুল হক 
পরম করুণাময় আল্লাহর নামে শুরু অতঃপর অগণিত দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক নবী (সাঃ)-এর উপর । মুসলিম সমাজ বিগত সহস্র বত্‍সর যাবত্‍ মাযহাবী কোন্দলের বিষবাষ্পে জর্জরিত , ভূলুন্ঠিত তাদের মান-সম্ভ্রম । শক্তি সাহস হারিয়ে আজ তারা পিতৃহারা সন্তানের মতো । মহান আল্লাহ বলেন, “এবং নিজেদের মধ্যে বিবাদ করো না, করলে তোমরা সাহস হারাবে এবং তোমাদের শক্তি ও প্রতিপত্তি বিলুপ্ত হবে ।” (কুরআন, ৮:৪৬) অনেক দেরিতে হলেও আজ শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ যা সঠিক তা গ্রহণের প্রয়াস পাচ্ছে । তবুও অনেক মুকাল্লিদ ভাইয়ের নিকট সঠিক দলিল-প্রমাণ তুলে ধরলে বলে, ‘ওটা তো তাদের কথা’তদুপলক্ষেই বক্ষমাণ প্রবন্ধটির অবতারণা ।

Saturday 22 June 2013

তফসীর আহসানুল বায়ান

সম্পূর্ণ কুরআন মাজীদের বিশুদ্ধ তাফসীরের সহজবোধ্য ও মানসম্মত বাংলা অনুবাদ । 
তাফসীরটি রচনা করেন শাইখ সালাহুদ্দিন ইউসুফ ;
বাংলা অনুবাদের তত্ত্বাবধান ও সম্পাদনা করেছেন 
আল-মাজমা‘আ দাওয়া সেন্টারের সম্মানিত দা‘ঈ 
 শাইখ আবদুল হামীদ ফাইযী মাদানী সাহেব 

নবী নিয়ে ব্যঙ্গ কুফরীর অঙ্গ (বই)

Friday 21 June 2013

তাওহিদ ও তার শ্রেনীবিভাগ

মুহাম্মদ বিন জামীল যাইনূ
অনুবাদ : ইকবাল হোছাইন মাছুম
তাওহিদ হচ্ছে এক আল্লাহর ইবাদত করা, যার জন্য তিনি এই সৃষ্টিজগত সৃজন করেছেনআল্লাহ তাআলা বলেনঃ
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ ﴿الذاريات56﴾
অর্থাৎ, নিশ্চয়ই আমি জিন এবং মানুষকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য। (সূরা যারিয়াত:৫১, আয়াত:৫৬)
অর্থাৎ, কেবল আমারই ইবাদত করবে, আমারই নিকট দুআ করবেযারা বলে দুনিয়া সৃষ্টি করা হয়েছে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কারণে, এই আয়াত তাদের দাবিকে বাতিল করে সুস্পষ্টরূপে
তাওহিদ তিন ভাগে বিভক্ত
 তাওহিদুর রুবুবিয়্যাহ:
আর তা হচ্ছে এ কথার স্বীকৃতি দেয়া যে, আল্লাহই একমাত্র রব ও স্রষ্টাঅমুসলিম-কাফিররা তাওহিদের এ অংশকে স্বীকার করত এতদসত্ত্বেও, তারা ইসলামে প্রবেশ করেনি
আল্লাহ তাদের সম্বন্ধে বলেনঃ
وَلَئِنْ سَأَلْتَهُمْ مَنْ خَلَقَهُمْ لَيَقُولُنَّ اللَّهُ (الزخرف 87)
অর্থাৎ, যদি তাদেরকে প্রশ্ন কর, কে তাদের সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে- আল্লাহ। (সূরা যুখরুফ: ৮৭)
কিন্তু বর্তমান যুগের নাস্তিকরা আল্লাহর অস্তিত্বকে পর্যন্ত অস্বীকার করেতারা জাহিলী যুগের কাফিরদের থেকেও শক্ত কাফির

মুসলিম মনীষীদের নিকট ‘আহলে হাদীস’

 সংকলকঃ আহসানুল হক
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণীত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,
وَإِنَّ بَنِي إِسْرَائِيْلَ تَفَرَّقَتْ عَلَى ثِنْتَيْنِ وَسَبْعِيْنَ مِلَّةً وَتَفْتَرِقُ أُمَّتِيْ عَلَى ثَلاَثٍ وَسَبْعِينَ مِلَّةً كُلُّهُمْ فِيْ النَّارِ إِلاَّ مِلَّةً وَاحِدَةً قَالُوْا وَمَنْ هِيَ يَا رَسُولَ اللهِ قَالَ مَا أَنَا عَلَيْهِ وَأَصْحَابِيْ.
ওয়া ইন্না বানী ইস্‌রাঈলা তাফার্‌রাক্বাত্‌ সিন্‌তাইনি ওয়া সাব্‌য়ীনা মিল্লাতান্‌ ওয়া তাফ্‌তারিক্বু উম্মাতী ‘আলা- সালাসিন্‌ ওয়া সাব্‌য়ীনা মিল্লাতান্‌, কুল্লুহুম ফীন্নারি ইল্লা মিল্লাতান ওয়াহিদাতান, ক্বলুঃ মান হিয়া ইয়া রাসূলাল্লাহ্‌ ? ক্বলা মা- আনা আলাইহি ওয়া আস্‌হাবী।-
“এবং বনু ইস্রাঈল ৭২ ফের্কায় বিভক্ত হয়েছিল, আমার উম্মত ৭৩ ফের্কায় বিভক্ত হবে। সবাই জাহান্নামে যাবে, একটি দল ব্যতীত। তারা বললেন, সেটি কোন দল হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বললেন, যারা আমি ও আমার সাহাবীগণ যার উপরে আছি, তার উপরে টিকে থাকবে।”
(সহীহ তিরমিযী হা/২১২৯; ইবনু মাজাহ হা/৩৯৯২; সিলসিলাহ সহীহাহ হা/১৩৪৮; আলবানী, মিশকাত হা/১৭১)

Thursday 20 June 2013

I am a Salafee

Allaah Has Named us Muslims, So Why Ascribe Ourselves to the Salaf ?
This questions was very beatifully answered by Imaam al-Albaani in his discussion with someone on this subject, recorded on the cassette entitled, "I am Salafi", and here is a presentation of the vital parts of it:
Shaykh al-Albaani: "When it is said to you, ‘What is your madhhab’, what is your reply?"
Questioner: "A Muslim".
Shaykh al-Albaani: "This is not sufficient!".

Chronological usage of the term Salaf.


1. Prophet Muhammad صلى الله عليه وسلم (d. 11H)
2. Ayyub Al-Sakhtiyani (130H)
3. Abu Haneefah (d.151H)
4. Abdur-Rahmaan al-Awzaa’ee (d. 157H)
5. Ahmad ibn Hanbal (d.241H)
6. Abu Ja’far at-Tahawi (d. 321)
7. Abu Muhammad Ibn Abi Zayd al-Qayrawani (d.386)
8. al-Laalikaa’ee (d. 418H)
9. Aboo ‘Uthmaan as-Saboonee (449H)
10. Al-Khateeb al-Baghdaadee (d.463H)
11. Al-Asbahaanee (d.535H)
12. As-Sam’aanee (d.562H)
13. Ibn Qudaamah al-Maqdisee (d.620H)
14. lbn Taymiyyah (d.728H)
15. Adh-Dhahabee (d.748H)
16. Ibn al-Qayyim (d.751H)
17. Ibn Kathir (d.774H)
18. Ash-Shatibi (d.790H)
19. Ibn Abi al-Izz al-Hanafi (d. 792H)
20. Al-Hafidh Ibn Hajar al-Asqalani (d. 852H)
21. As-Suyooti (d. 911H)
22. As-Safaareenee (d.1188H)
23. Muhammad Ibn ‘Abdul-Wahhaab (d.1206H)
24. Abdur Rahmaan as-Sa’dee (d.1376H)
25. Muhammad Naasir-Uddin al-Albaanee (d.1420H)

1. Prophet Muhammad صلى الله عليه وسلم (d. 11H)
‘Aisha reported: We, the wives of Allaah’s Prophet صلى الله عليه وسلم, were with him (during his last illness) and none was absent therefrom that Fatima, who walked after the style of Allaah’s Messenger صلى الله عليه وسلم, came there, and when he saw her he welcomed her saying: You are welcome, my daughter. He their made her sit on his right side or on his left side. Then he said something secretly to her and she wept bitterly and when he found her (plunged) in grief he said to her something secretly for the second time and she laughed.

Salafism is a Precise and Divinely Revealed Methodology

Following the way of the Salaf is the way which has been legislated in the Qur'aan and Sunnah.
 The Prophet (e) said to his daughter Faatimah (z): 
             "Indeed, I am for you a blessed Salaf."1
When asked about which was the correct and acceptable way of understanding Islaam, the Prophet(e) replied by saying:                                        

             "That which I and my Companions are upon."2
Similarly, Allaah says in the Qur'aan that He is pleased with the Companions "and also those who follow them exactly (in faith)." [9:100]

Wednesday 19 June 2013

কিতাব আত তাওহীদের ব্যাখা / Explanation of Kitab al-Tawheed { Bangla Audio / বাংলা অডিও }

Explanation of Kitab at-Tawhid
of Shaykh al-Islaam Muhammad bin Abdil-Wahhaab Rahimaullaah
by Shaykh Motiur-Rahman Madani
ডাউনলোড করার জন্য আপনার মাউস এর ডান দিকে Save target/link as ক্লিক করুন
To download right click mouse then click save target/link as
 
Taken from  here

Sorol Path E 399

This is the most authentic question and answer program in Bangla which is telecast-ed in Diganta TV. Question’s answer is answered by Mufti Kaji Ibrahim and Dr. Munzure-e-ilahi.

Sorol Path E 419

Sorol Path E 419

Tuesday 18 June 2013

"The 'Wahhabi' Myth" (Book)


"The 'Wahhabi' Myth" is a landmark achievement in clarifying many of the gross inaccuracies and outright lies that have been attributed to the belief of the Salafee Muslims.

Sunday 16 June 2013

Sahih Fajaele Amol [ Bangla ]


This is one of the best book on fajael in bengali language. it is written by Ahsanullah bin Sanaullah.
বইটির বৈশিষ্ট্য হলো :
  • বইটিতে প্রথমেই কুরআনের আয়াত হতে ফাযায়িল বর্ণিত হয়েছ।
  • এরপর বইটিতে সহীহ হাদীসের আলোকে ফাযায়িল বর্ণিত হয়েছে।
  • বইটিতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ছোট ছোট গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা রয়েছে। যেমন তাওহীদ,শিরক, বিদআত,সালাত সম্পর্কিত আলোচনা রয়েছে। যা অত্যন্ত আমাদের জন্য সহায়ক
  • বইটিতে হাদীসগুলো উল্লেখ করার পাশাপাশি হাদীসের ইবারত বর্ণনা করা হয়েছে।
  • শুধুমাত্র হাদীসগুলো উল্লেখ করা হয়নি সাথে সাথে হাদীসটির তাহক্বীক বর্ণনা করা হয়েছে।
  • শুধুমাত্র একজন মুহাদ্দিসের তাহক্বীক নয়, একাধিক মুহাদ্দিসের তাহক্কীক বর্ণনা করা হয়েছে।
  • একই বিষয়ের একাধিক হাদীসগুলো পাশাপাশি আনা হয়েছে।
  • ফাযায়িল সম্পর্কিত বানোয়াট বর্ণনার প্রতিবাদ করা হয়েছে।
  • বইটিতে “যা জানা জরুরী” সম্পর্কে একটি পরিচ্ছেদ রয়েছে। যা সবার প্রয়োজনীয় । হাদীসের বিভিন্ন পরিভাষা আলোচনা করা হয়েছে।
  • এরপর এরপর ফাযীলাত সম্পর্কিত যইফ ও মাওযু ( জাল ) হাদীসগুলো তাহক্বীকসহ বর্ণনা করা হয়েছে।
  • বইটির হাদীসগুলোর ক্রমিক নম্বর মিলানোর জন্য চতুর্থ প্রকাশের কথা নামক পরিচ্ছেদ পড়ার অনুরোধ করছি। নতুবা ক্রমিক নম্বর হাদীসগুলো পেতে সমস্যা হবে।
- See more at: http://waytojannah.com/?p=755#sthash.EpZq0AzK.dpuf
This book is written on the base of Quran and sunnah. there is no false story and the fabricated hadeeth is also differentiated.

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ (৪র্থ কিস্তি)

৯ম দলীল :হাদীছেএসেছে,

ইরবায ইবনু সারিয়াহ (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, তোমাদের উপর আমার সুন্নাত এবং আমার পরে হেদায়াত প্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদীনের সুন্নাতের অনুসরণ করা ওয়াজিব। তোমরা তা মাঢ়ির দাঁত দিয়ে শক্ত ভাবে আঁকড়ে ধরবে।(ছহীহ ইবনু মাজাহ, তাহক্বীক্ব আলবানী, হা/৯৭।)

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ (৩য় কিস্তি)

তাক্বলীদপন্থীদের দলীল ও তার জবাব :
প্রথম দলীল : তাক্বলীদপন্থীদের নিকট তাক্বলীদ জায়েয হওয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী দলীল হল আল্লাহ তাআলার বাণী- - আর জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস কর, যদি তোমরা না জেনে থাক (নাহল ৪৩)। আর আমরা অজ্ঞ ব্যক্তি। অতএব আমাদের উপর ওয়াজিব হল আলেমদের নিকট জিজ্ঞেস করা ও তাদের দেওয়া ফৎওয়ার তাক্বলীদ করা।

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ (১ম কিস্তি)


ভূমিকা :
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, যা আল্লাহ তা
আলা বিশ্বমানবতার জন্য দান করেছেন। আর তাকে বাস্তবায়ন করার জন্য যুগে যুগে নবী-রাসূলগণকে প্রেরণ করেছেন এবং ইসলামের যাবতীয় বিধি-বিধান অহী মারফত জানিয়ে দিয়েছেন। সুতরাং অহী-র বিধানই একমাত্র অভ্রান্ত জীবনবিধান। বর্তমান বিশ্বের প্রায় দেড়শত কোটি মুসলমান বসবাস করে। তারা বিশ্বের অন্যান্য জাতির সাথে তাল মিলিয়ে সভ্যতা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এগিয়ে চলেছে। পিছিয়ে পড়েছে শুধু আল্লাহর বিধান পালনে। ফলে মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও অনেকের আচরণ অমুসলিম-কাফেরদের সাথে অনেকটাই সাদৃশ্যপূর্ণ। আবার যারা ইসলামের বিধান বাস্তবায়নে নিয়োজিত, তারা অধিকাংশই শতধাবিভক্ত। বিভিন্ন তরীকা ও মাযহাবের বেড়াজালে নিজেদেরকে আবদ্ধ রেখে, পরস্পরে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হয়ে বিচ্ছিন্ন জীবন-যাপন করছে। নির্দিষ্ট কোন মাযহাবের অন্ধানুসরণের কারণে আল্লাহ প্রদত্ত অহী-র বিধানকে বাদ দিয়ে মাযহাবী গোঁড়ামিকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। তারা নিজেদেরকে মাযহাবের প্রকৃত অনুসারী দাবী করলেও মূলতঃ তারা অনুসরণীয় ইমামগণের কথাকে উপেক্ষা করে তাঁদের অবমাননা করছে। কারণ প্রত্যেক ইমামই তাঁদের তাক্বলীদ করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। এ নিবন্ধে এ বিষয়ে আলোচনা করার প্রয়াস পাব ইনশাআল্লাহ।

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে তাক্বলীদ (২য় কিস্তি)


তাক্বলীদ কার জন্য বৈধ ও কার জন্য অবৈধ :
মহান আল্লাহ কুরআন ও ছহীহ হাদীছে যাবতীয় বিধি-বিধান দানের মাধ্যমে দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছাহাবীগণ ইসলামের বিধান মানার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ব্যতীত অন্য কারো তাক্বলীদ করতেন না। অনুরূপভাবে তাবেঈগণও নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির তাক্বলীদ না করে কেবলমাত্র কুরআন ও সুন্নাহর ইত্তেবা করতেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হ
ল, বর্তমান যুগে মুসলমানগণ ইসলামের বিধান থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। এক্ষেত্রে মানুষ তিন ভাগে বিভক্ত :

Saturday 15 June 2013

Forbidden Business Transactions

by Shaikh Saalih Al-Fawzaan

Al-Manhaj E-Books Al-Manhaj.Com
A Transcribed Lecture of Shaikh Saalih bin Fawzaan Al-Fawzaan
Translated by abu maryam isma’eel
Introduction to the Book
All praise is for Allaah and may the peace and blessings of Allaah be on His Final Messenger, his family and those who follow him in goodness until the Day of Recompense. To Proceed.
This is a translation of a small booklet entitled Al-Buyoo’ al-Munhee ‘anhaa fil-Islaam” [Forbidden Business Transactions in Islaam] by the noble scholar of Saudi Arabia, Shaikh Saalih bin Fawzaan Al-Fawzaan, may Allaah preserve him. The original source for this book was a recording of a lecture he gave in 1411H in a masjid in Saudi Arabia .

Prohibition of Taqleed from Quran, Sunnah, Sahaba & Muhadditheen

Contents
1. Definition of Taqleed and difference between itteba and taqleed
2. Prohibition of Taqleed from Qur'an
3. Prohibition of Taqleed from hadeeth
4. Prohibition of Taqleed from Sahaba
5. Prohibition of Taqleed from Scholars
6) Asking Scholar is Obligatory for a Lay person

1. Definition of Taqleed and difference between itteba and taqleed
a) Ibn Hammam Al Hanafi 861 h said:
التقليد العمل بقول من ليس قوله احدى الحجج بلا حجه منها
فليس الرجوع الى النبى صلى الله عليه وسلم والاجماع

"Taqleed is acting without proof upon the action of someone whose saying is not among evidence(Quran and Sunnah), following Prophet peace be upon him and Consensus is not taqleed [Tahreer Ibn Hammam fe ilm al asool vol 3 page 453]

Why did the Imâms Differ?

                by Shaykhu-l-Islâm Ibn Taymiyyah 

This article is taken from the beginning of Shaikh ul-Islam's (r) treatise " Raf'-ul-Malâm 'an-il-A'immat-il-A'lâm (Removing the Harms from the Noble Imâms)".

In this treatise, the Shaikh (ra) discusses the reasons why the famous and righteous Imâms, that are followed by the masses of Muslims, differed in some issues and contradicted the established ahâdîth of the Messenger of Allâh(swt) in some cases. He lists over ten reasons in the introduction of this treatise. However this article only contains the first one. However, it is the most important one, as stated by Ibn Taimiyyah (ra). And it is for this reason, as the Shaikh says, that many of the Imâm's opinions, that contradict the Sunnah, can be explained and acknowledged. Thus, there is no deficiency on the part of our scholars. Rather, they were rewarded in their correctness as well as in their errors. May Allâh have mercy on them. This article was translated by Isma'îl ibn al-arkân. The notes where taken from Zuhair Ash-Shâwîsh's comments and footnotes to this treatise, unless otherwise specified.

Friday 7 June 2013

শাহবাগ থেকে শাপলা : একটি পর্যালোচনা


-ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
ভূমিকা :
৫ ফেব্রুয়ারী হ’তে ৫ মে ২০১৩। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এই তিন মাসের ঘটনাপ্রবাহ অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক, লোমহর্ষক, বেদনাবিধূর ও অবিশ্বাস্য। যা এদেশের স্বাধীনতার মূল ইসলামী চেতনাকেই ম্লান করে দিয়েছে। নাস্তিক্যবাদী শক্তির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ইন্ধন ও হিঃস্র আক্রমণে ইসলাম আজ বিপন্নপ্রায়। এই সময়ে সরকারীভাবে ইসলাম ও প্রিয়নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে কটূক্তিকারীদের উৎসাহিত করা এবং এর প্রতিবাদে ফুঁসে উঠা মুসলিম জনতাকে নৃশংস ও বর্বরভাবে আক্রমণ চালিয়ে দমন করার যে দৃশ্য বাংলার মানুষ দেখেছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অন্ধকার অধ্যায়ে পরিগণিত হয়েছে। পরাধীনতার কালো মেঘ যেন উঁকি মারছে স্বাধীন এ ভূ-খন্ডের নীলাকাশে। পরিকল্পিতভাবে সৃষ্ট শাহবাগ চত্বরের কলঙ্কিত ‘গণজাগরণ মঞ্চ’ তথা ‘নাস্তিক মঞ্চ’ এবং এর প্রতিবাদে তাওহীদী জনতার ঈমানী চেতনার বহিঃপ্রকাশ হিসাবে মতিঝিলের ‘শাপলা চত্বর’-এর উত্থান যেন এ দেশে ঈমান ও কুফরের সুস্পষ্ট সংঘাত হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। আলোচ্য নিবন্ধে শাহবাগ থেকে শাপলা চত্বরের ঘটনা প্রবাহ নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা উপস্থাপন করা হ’ল।-

সহীহ বুখারী (১ম - ৬ষ্ঠ খণ্ড) - তাওহীদ পাবলিকেশন্স



মূলঃ ইমাম মুহাম্মদ ইবন ইসমাঈল বুখারী (রহঃ)
প্রকাশনাঃ তাওহীদ পাবলিকেশন্স
হাজী আব্দুল্লাহ সরকার লেন, বংশাল, ঢাকা।

ডাউনলোড করুন  
১ম খণ্ড link-1,  link-2
২য় খণ্ড link-1,  link-2
৩য় খণ্ড
৪র্থ খণ্ড
৫ম খণ্ড
৬ষ্ঠ খণ্ড


তাওহীদ পাবলিকেশন্স এর সাহিহুল বুখারীর  উল্লেখ যোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো :
. আল-মু’জামুল মুফাহরাস লি আলফাযিল হাদীস হচ্ছে একটি বিষ্ময়কর হাদীস – অভিধান গ্রন্থ । গ্রন্থটিতে আরবি বর্ণমালার ধারা অনুযায়ী কুতুবুত ‍তিস’আহ ( বুখারী , মুসলিম , তিরমিযী , আবু দাউদ , নাসাঈ , ইবনু মাজাহ , মুসনাদ আহমাদ , মুওয়াত্তা ইমাম মালিক , দারেমী ) নয়টি হাদীস গ্রন্থের শব্দ আনা হয়েছে । যে কোন শব্দের পাশে সেটি কোন কোন হাদীস গ্রন্থে এবং কোন পর্বে বা কোন অধ্যায়ে আছে তা উল্লেখ রয়েছে ।
আমাদের দেশে এ গ্রন্থটি অতটা পরিচিতি লাভ না করলেও বিজ্ঞ আলিমগণ এটির সাথে খুবই পরিচিত । বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীস বিভাগের ছাত্র শিক্ষক সবার নিকট বেশ সমাদৃত । অত্র গ্রন্থের হাদীস গুলো আল মু’জামুল মুফাহরাসের ক্রমধারা অনুযায়ী সাজানো হয়েছে । যার ফলে অন্যান্য প্রকাশনার হাদীসের নম্বরের সাথে এর নম্বরের মিল পাওয়া যাবে না । আর এর সর্বমোট হাদীস সংখ্যা হবে ৭৫৬৩ টি । আধুনিক প্রকাশনীর হাদীস সংখ্যা হচ্ছে ৭০৪২ টি । আর ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হাদীস সংখ্যা হচ্ছে ৬৯৪০ টি ।

যিনা-ব্যভিচারকারী পুরুষ অথবা নারী কি তাওবার পর বিবাহ করতে পারে?

প্রকাশনায় : http://www.islamqa.com
প্রশ্ন-
আমি একজন মুসলিম নারী। আমি তিন বছর পূর্বে ইসলাম গ্রহণ করি। আমি এখনো শিখছি। আমার একটি প্রশ্ন আছে: আমি জেনেছি যে মুসলমান হওয়ার পর যদি অবৈধভাবে যৌনগমন করা হয় তাহলে ইসলামি পদ্ধতিতে বিবাহ করা যাবে না। কথাটা সঠিক কিনা জানতে চাই। যদি সঠিক হয় তাহলে যা অতীতে করেছি- এবং যার উপর আমি লজ্জিত- তা শুদ্ধ করার উপায় কী?
উত্তর-
আলহামদুলিল্লাহ
যিনা-ব্যভিচারকারীর জন্য তাওবা করা অত্যাবশ্যক। কেননা ব্যভিচার মহাপাপসমূহের একটি। ইসলামি শরিয়ত এসব বিষয় হারাম করেছে। আর যে এসব করবে তার জন্য রয়েছে ভয়ংকর শাস্তির ওয়াদা। ইরশাদ হয়েছে: {আর যারা আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহকে ডাকে না এবং যারা আল্লাহ যে নাফসকে হত্যা করা নিষেধ করেছেন যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করে না। আর যারা ব্যভিচার করে না। আর যে তা করবে সে আযাবপ্রাপ্ত হবে। কিয়ামতের দিন তার আযাব বর্ধিত করা হবে এবং সেখানে সে অপমানিত অবস্থায় স্থায়ী হবে। { সূরা আল ফুরকান: ৬৮-৬৯}

নির্দিষ্ট অঙ্কে ক্রয় করে দ্বিগুন অঙ্কে বিক্রি করা

প্রকাশনায় : http://www.islamqa.com
প্রশ্ন :
জনৈক ব্যক্তি বাকিতে ও নির্দিষ্ট মূল্যে আমার কাছ থেকে কম্পিউটার ক্রয় করে। কিন্তু সে তা অন্য ক্রেতাদের নিকট দ্বিগুন মূল্যে বিক্রি করে। অতঃপর সে আমার পূর্ণ টাকা পরিশোধ করে। এ বিকিকিনি কি জায়েজ ?
উত্তর :
আল-হামদুলিল্লাহ
প্রথমত :
আপনার যাকে ইচ্ছা তার কাছে নির্দিষ্ট মূল্যে ও বাকিতে মাল বিক্রি করতে পারেন। অতঃপর সে যে দামে ইচ্ছা বিক্রি করবে, এবং আপনার পাওনা পরিশোধ করবে। আল্লাহ তাআলা বলেন :
(وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا) البقرة/275 
(এবং আল্লাহ ব্যবসা হালাল করেছেন, এবং সূদ হারাম করেছেন।) বাকারা : (২৭৫)

কুরআন তিলাওয়াত বা অন্যান্য ইবাদাতের সাওয়াব কি মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে?

প্রথম ফতোয়া
প্রশ্ন :
সূরা ইখলাস পাঠ করে কেউ যদি মৃত ব্যক্তিকে ঈসালে সাওয়াব করে, তাহলে মৃত ব্যক্তি কি উপকৃত হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় কি করতেন, কবরবাসীর জন্য তিনি কি তিলাওয়াত করতেন, না শুধু দোয়া করতেন?
উত্তর :
প্রথমত : কেউ যদি কুরআন তিলাওয়াত করে মৃত ব্যক্তিকে ঈসালে সাওয়াব করে, আলেমদের বিশুদ্ধ মতানুযায়ী এ সাওয়াব মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছায় না, কারণ এটা মৃত ব্যক্তির আমল নয়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন :
﴿وَأَنْ لَيْسَ لِلْإِنْسَانِ إِلَّا مَا سَعَى﴾
{আর এই যে, মানুষ যা চেষ্টা করে, তাই সে পায়।} {সূরা নাজম: ৩৯}